লেসবিয়ান বলতে এমন নারীদের বোঝানো হয়, যারা রোমান্টিক বা যৌন আকর্ষণ অনুভব করেন অন্য নারীদের প্রতি। এটি সমকামিতার (homosexuality) একটি ধরণ, যেখানে একজন নারী অন্য নারীর প্রতি ভালোবাসা বা শারীরিক আকর্ষণ অনুভব করেন।

লেসবিয়ান সম্পর্কের বৈশিষ্ট্য:

  • এক নারী অন্য নারীর প্রতি আবেগগত ও শারীরিকভাবে আকৃষ্ট হন।
  • এটি জন্মগত হতে পারে বা সময়ের সঙ্গে ব্যক্তির চিন্তা ও অনুভূতির ভিত্তিতে গঠিত হতে পারে।
  • সমাজ ও সংস্কৃতির উপর নির্ভর করে এর গ্রহণযোগ্যতা পরিবর্তিত হতে পারে।

সমাজ ও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি:

  • বিভিন্ন দেশে লেসবিয়ান সম্পর্ককে আইনি ও সামাজিকভাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
  • অনেক ধর্ম ও সংস্কৃতি এটিকে নিরুৎসাহিত করে এবং নিষিদ্ধ মনে করে।
  • ব্যক্তিগত পছন্দ ও অধিকার হিসেবে কিছু সমাজ এটিকে স্বীকৃতি দিয়ে থাকে।

মানসিক ও সামাজিক দিক:

  • অনেক লেসবিয়ান নারী তাদের যৌনতা নিয়ে দ্বিধা বা সামাজিক চাপে ভুগতে পারেন।
  • সমান অধিকার ও সামাজিক স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য বিভিন্ন দেশে LGBTQ+ (Lesbian, Gay, Bisexual, Transgender, Queer) আন্দোলন চলছে।

এটি একজন ব্যক্তির ব্যক্তিগত অনুভূতি ও পরিচয়ের অংশ, যা সময়ের সাথে গঠিত হয় বা প্রকাশ পায়।