- সময়মতো না খাওয়া: ইমারজেন্সি পিল যত দ্রুত নেওয়া যায়, তত বেশি কার্যকর। যদি দেরিতে (৭২ ঘণ্টার পর) খাওয়া হয়, তাহলে কার্যকারিতা কমে যায়।
- ওভুলেশন হয়ে গেলে: যদি পিল খাওয়ার আগেই ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়ে যায়, তবে এটি কার্যকর নাও হতে পারে।
- ওজন বা হরমোনজনিত কারণ: অতিরিক্ত ওজন বা হরমোনাল ইমব্যালেন্স থাকলে পিলের কার্যকারিতা কমতে পারে।
- ওষুধের কার্যকারিতা ১০০% নয়: ইমারজেন্সি পিল প্রায় ৮৫-৯০% কার্যকর, তবে ১০-১৫% ক্ষেত্রে ব্যর্থ হতে পারে।
কী করবেন?
পিরিয়ড দেরি হলে বা অস্বাভাবিক মনে হলে গর্ভধারণ পরীক্ষা (pregnancy test) করুন।
যদি গর্ভধারণ হয়ে যায় এবং আপনি তা রাখতে না চান, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
ভবিষ্যতে নিয়মিত জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি (ওরাল পিল, কনডম, ইমপ্লান্ট ইত্যাদি) ব্যবহারের কথা ভাবতে পারেন।